print this page

SHAREit-এর আপডেট ভার্সন আনা হয়েছে অনেক পরিবর্তন আর বাড়ানো হয়েছে গতি!

File Transfer করার জন্য অ্যান্ড্রয়েডের(Android) জন্য অনেক অ্যাপই(App) তৈরী করা হয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে আধুনিক Any Share- কেই বলা যায়। কারণ এর রয়েছে অনেক আধুনিক সুবিধা। আবার এ যাবৎ যত অ্যাপ(App) তৈরী করা হয়েছে সেগুলোর PC Version- ও তৈরী করা হয়নি।Windows PC ব্যবহার করে সহজেই PC থেকে অ্যানড্রয়েড ফোনে(Android Phone) অথবা অ্যান্ড্রয়েড ফোন(Android Phone) থেকে Windows PC’তে শেয়ার করা যাবে।Any Share-এর Windows Version টি অ্যান্ড্রয়েড ফোনে বা পিসি থেকে অ্যান্ড্রয়েড ফোনে File Send অথবা Receive করার জন্য নিম্নোক্ত পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবেঃ
১.অবশ্যই সেটি Laptop হতে হবে এবং WiFi Connection চালু রাখতে হবে, তবে কোন Data চার্জ করবে না
২.Software টি ডাউনলোড করার পর Install করে চালূ করুন, যে ফোনে File Share করতে ইচ্ছুক ফোনে ইনস্টলকৃত অ্যানি শেয়ার অ্যাপটি(App) ওপেন করে‘Connect To PC’ অপশনটি চালু করুন
৩.যে ফাইলটি Share করতে চান সেটি Any Share থেকেই Select করুন এবং Send করুন। Windows PC থেকে শেয়ারের ক্ষেত্রে সফটওয়্যারটি Open করে `Drag File To Box’ অপশনটিতে ড্র্যাগ করে ফাইল Select করা যাবে অথবা Select Files- এ ক্লিক করেও ফাইল সিলেক্ট করা যাবে,
৪.ফাইল সিলেক্ট হয়ে গেলে Next Button ক্লিক করুন,
৫.Please Select-এ রিসিভার অংশে ফোনের Model Number অথবা নাম দেখাবে,ব্যাস হয়ে গেল।

Android Version ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন।
Windows Version ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন।
Iphone Version ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন।

ডাউনলোড করার নিয়মঃ



0 মন্তব্য(গুলি)

সকল জিপি ইউজার রা নিয়ে নিন 1GB ইন্টারনেট একদম ফ্রি[মেগা টিউন]

আসসালামু আলাইকুম,
সবাই কেমন আছেন? আশা করি আল্লাহ্‌ তালার রহমতে সবাই ভালো আছেন।

প্রথমে ম্যাসেজ এ গিয়ে লিখুনঃ
OFFER
এবার এটা পাঠিয়ে দিন 4777 নম্বরে ।
সাথে ফিরতি এসএমএস এ confarmation msz এর জন্য অপেক্ষা করতে বলবে।কনফারমেসন মেসেজ পাইলেন এমবি পাবেন।

নোটঃতবে আগে থেকে বলে রাখি 72 ঘন্টা অপেক্ষা করা লাগবে।

0 মন্তব্য(গুলি)

ফেসবুক সেলিব্রেটি হওয়ার কিছু টিপস।ফেসবুক সেলিব্রেটি হতে চাই!

ফেসবুকে কিছু মানুষের জনপ্রিয়তা দেখলে রীতিমত ঈর্ষা হয়, তাই না?কি মারাত্মক জনপ্রিয় তাঁরা,মুহূর্তের মাঝেই শত শত লাইক ও কমেন্ট। অথচ আপনি অনেক চেষ্টা করেও তেমন জনপ্রিয় হয়ে উঠতে পারছেন না।আজকাল অনেকেই ফেসবুকে জনপ্রিয় হতে চান,আপনারও কি আছে তেমন কোন ইচ্ছা?তাহলে পড়ে ফেলুন এই ফিচারটি আর জেনে নিন ফেসবুকে দ্রুত জনপ্রিয়তা পাবার ১১টি গোপন টিপস।


১)পাবলিক অপশনে রাখুন

আপনি হয়তো খুব ভালো ভালো স্ট্যাটাস লেখেন বা নোট/ছবি ইত্যাদি আপলোড করেন, বিভিন্ন ভালো ভালো কন্টেন্ট শেয়ার দেন।কিন্তু এগুলো যদি পাবলিক করা না থাকে তাহলে লোকে দেখবে কীভাবে?আর দেখলে তাঁরা আপনার প্রতি আগ্রহী হবেন কীভাবে?তাই এইসব ব্যাপার পাবলিক সেটিং এ রাখুন।

২) সুন্দর সুন্দর ছবি আপলোড করুন

একটি সুন্দর মুখের যা আবেদন সেটা আর অন্য কোন কিছুতেই নেই।ফেসবুকে দ্রুত জনপ্রিয় হবার সবচাইতে সহজ কৌশল হচ্ছে দারুণ সব প্রোফাইল পিকচার আপলোড করা। বা কোথাও ঘুরতে গেলেন,আনন্দের মুহূর্তগুলো শেয়ার করা বন্ধুদের সাথে। দেখেন দ্রুত বাড়ছে জনপ্রিয়তা।

৩) নিজেকে হাসিখুশি মানুষ হিসাবে উপস্থাপন করুন

একজন বিষণ্ণ আর খিটখিটে মানুষের বন্ধু কেউ হতে চায় না।তাই ফেসবুকে নিজেকে হাসিখুশি মানুষ হিসাবে উপস্থাপন করলেই পাবেন জনপ্রিয়তা। আমুদে স্ট্যাটাস দিন,সকলের মজার কথা বলুন।দেখবেন আপনাকে এমনিতেই পছন্দ করছে লোকে।

৪)সাম্প্রতিক বিষয় নিয়ে কথা বলুন

সাম্প্রতিক যে কোন বিষয় হতে পারে আপনার কথা বলার মাধ্যম। খেলা থেকে শুরু করে রাজনীতি, বিনোদন জগত ইত্যাদি পছন্দের যে কোন বিষয় নিজেই স্ট্যাটাস দিন। তাতে অন্যরা খুব সহজেই আপনার সাথে এনগেজ হতে পারবে।ফলে জনপ্রিয়তাও বাড়বে আপনার।

৫) মাঝে মাঝে সমালোচনাও করুন!

পৃথিবীতে সবচাইতে কার্যকর পাবলিসিটি কৌশল হচ্ছে নেগেটিভ পাবলিসিটি। শুনতে খারাপ শোনালেও এটাই সত্য। আপনার অপছন্দের কিছু বিষয় নিয়ে তীব্র সমালোচনা করা স্ট্যাটাস দিন।দেখবেন ফ্রেন্ড ও ফলোয়ার দুটোই বাড়ছে।

৬) ভালো কন্টেন্ট শেয়ার করুন

নিজে কিছু লিখতে পারেন না? কোন সমস্যা নেই। বিভিন্ন ওয়েবসাইটের ভালো ভালো কন্টেন্ট শেয়ার করুন নিজের টাইম লাইনে।অনেকেই আগ্রহী হয়ে উঠবে এইসব লেখার প্রতি এবং আপনার জনপ্রিয়তাও বাড়বে।

৭) বিভিন্ন গ্রুপে যোগ দিন

ফেসবুকে আজকাল অনেক ভালো ভালো গ্রুপ আছে।এইসব গ্রপের সক্রিয় সদস্য হয়ে যায়, সকলের সাথে পরিচিয় বাড়ান। সেখান থেকে বেছে বেছে পছন্দের মানুষের অ্যাড করুন। দেখবেন ভারি হচ্ছে আপনার ফ্রেন্ড লিস্ট।

৮)নিজের প্রতিভার প্রচার করুন

আপনি কি কোন কাজ খুব ভালো পারেন? যেমন রান্না করা,গান,নাচ ছবি আঁকা, লেখালিখি ইত্যাদি কোন কিছু? তাহলে নিজের সেই প্রতিভা ফেসবুকে প্রকাশ করুন বিভিন্ন ভিডিও বা ছবির মাধ্যমে। নিজের অর্জন থাকলে সেগুলোও তুলে ধরুন। দেখবেন অন্যরা আগ্রহী হয়ে উঠছে আপনার প্রতি।

৯) ফেসবুক সেলিব্রেটিদের সাথে অন্তরঙ্গতা বাড়ান

খুব অল্প সময়ে ফেসবুকে জনপ্রিয়তা চাই? তাহলে তুমুল জনপ্রিয় কয়েকজনের সাথে খুব ভালো বন্ধুত্ব করে ফেলুন।এই মানুষগুলোর কারণে আপনিও হয়ে উঠবেন জনপ্রিয় একজন!

১০) টাইমিং

সঠিক পোস্ট সঠিক সময়ে দেয়াও ফেসবুকে জনপ্রিয় হবার একটা মূল কৌশল। যেমন ছুটির দিনে বা বৃহস্পতিবারের রাতগুলতে ফেসবুকে বেশী সক্রিয় থাকুন। মজার মজার পোস্ট ও স্ট্যাটাস দিন।দেখবেন জনপ্রিয়তা বাড়ছে।

১১) বাস্তব জীবনের সেলিব্রেটিদের সাথে ছবি দিন

এমন একটি ছবি আপনার কি মারাত্মক উপকারে লাগবে কল্পনাই করতে পারবেন না!

সূত্রঃ প্রিয় ডট কম



0 মন্তব্য(গুলি)

অনলাইনে ইমেজ আপলোড এবং হোস্টিং করার সেরা ফ্রি সাইট!!!(রিভিউ)


নানা কাজে বেকাজে অনলাইনে ইমেজ আপলোডের প্রয়োজন পড়ে।এর জন্য রয়েছে পকেটের টাকায় কেনা নিজস্ব হোস্টিং অথবা কোন ফ্রি ইমেজ হোস্টিং সাইট।কাজ হলে তো নিজস্ব হোস্টিং সাইটেই ইমেজ আপলোড দিতে পারেন কিন্তু অকাজের হলে? এর জন্য তো ফ্রি রাস্তা খোঁজা ছাড়া অন্য কোন উপায় নাই! আবার সবার তো নিজের হোস্টিংও নাই। তাই হোস্টিং আপাতত দশ হাত দুরে রাখি এতে টাকা পয়সার মামলা পোস্টে ঠাই পাবেনা। আমরা এখন ফ্রি মাল থুক্কু ফ্রি ইমেজ হোস্টিং নিয়ে কথা বলব আর কি। শিরোনামেই সাইটটির নাম বলতে চেয়েছিলাম। তবে শুধু চমকের জন্যই লিখলাম না। সাইটটি আমাদের সবার পরিচিত কিন্তু অনেকেই সামান্য মাথা খাটানোর অভাবে সেটিকে কাজের মতো কাজে লাগাতে পারিনা। যারা নতুন বা যাদের মাথায় এখনও ব্যাপারটি ঢুকেনি তাদের মাথায় ঢুকানোর জন্য লিখছি। অবশেষে বলতে যাচ্ছি সেই পরিচিত সাইটটির নাম। সেটি আর কোন সাইট নয়।আমাদের প্রিয় "ব্লগস্পট"! হ্যাঁ, সবাই তো ব্লগস্পটে ব্লগিং করেন, ইমেজ আপলোড দেন।কিন্তু অন্যান্য অনেক জায়গাতেই ইমেজ দেখাতে কাজে লাগাতে পারেন এই ব্লগস্পট।
অনলাইনে ইমেজ আপলোড এবং হোস্টিং করার সেরা ফ্রি সাইট !!! (রিভিউ)
নানা কাজে বেকাজে অনলাইনে ইমেজ আপলোডের প্রয়োজন পড়ে।এর জন্য রয়েছে পকেটের টাকায় কেনা নিজস্ব হোস্টিং অথবা কোন ফ্রি ইমেজ হোস্টিং সাইট।কাজ হলে তো নিজস্ব হোস্টিং সাইটেই ইমেজ আপলোড দিতে পারেন কিন্তু অকাজের হলে? এর জন্য তো ফ্রি রাস্তা খোঁজা ছাড়া অন্য কোন উপায় নাই! আবার সবার তো নিজের হোস্টিংও নাই। তাই হোস্টিং আপাতত দশ হাত দুরে রাখি এতে টাকা পয়সার মামলা পোস্টে ঠাই পাবেনা। আমরা এখন ফ্রি মাল থুক্কু ফ্রি ইমেজ হোস্টিং নিয়ে কথা বলব আর কি। শিরোনামেই সাইটটির নাম বলতে চেয়েছিলাম। তবে শুধু চমকের জন্যই লিখলাম না। সাইটটি আমাদের সবার পরিচিত কিন্তু অনেকেই সামান্য মাথা খাটানোর অভাবে সেটিকে কাজের মতো কাজে লাগাতে পারিনা। যারা নতুন বা যাদের মাথায় এখনও ব্যাপারটি ঢুকেনি তাদের মাথায় ঢুকানোর জন্য লিখছি। অবশেষে বলতে যাচ্ছি সেই পরিচিত সাইটটির নাম। সেটি আর কোন সাইট নয়।আমাদের প্রিয় "ব্লগস্পট"! হ্যাঁ, সবাই তো ব্লগস্পটে ব্লগিং করেন, ইমেজ আপলোড দেন।কিন্তু অন্যান্য অনেক জায়গাতেই ইমেজ দেখাতে কাজে লাগাতে পারেন এই ব্লগস্পট।

বিশ্বস্ততাঃ কেন ব্লগস্পট -কে বিশ্বাস করবোনা বলেন?বিশ্বাস করবো এই কারনেই যে ব্লগস্পট আমাদের প্রতিটা পাবলিকের প্রান প্রিয় সাইট গুগলের অন্তভুক্ত। অর্থাৎ ব্লগস্পট হলো গুগলের মালিকানাধীন। আর অনলাইনে বিশ্বাসের মাপামাপি করলে তো গুগলকেই সবার আগে স্থান দিতে হবে।নাকি? আর গুগলের প্রতিটা প্রোডাক্ট বা সার্ভিসের বিশ্বস্ততা নিয়ে প্রশ্ন তোলার মতো সাহস বা ইচ্ছে আমার নাই।

আনলিমিটেড ডিস্ক স্পেসঃআসলে আনলিমিটেড বলাটা মূলত ভুলই হয়ে গেল। এখানেও সীমাবদ্ধতা থাকলেও আমি সেটাকে সীমাবদ্ধতা বলব না। একটি জিমেইল আইডি দিয়ে আপনি ১০০ টি ব্লগ খুলতে পারবেন। আর ১ টি ব্লগে ১ জিবি ইমেজ আপলোড দিতে পারবেন। তাহলে কত হলো? হিসেবে দাড়ালো ১০০ জিবি অর্থাৎ ১০২৪০০ মেগাবাইট জায়গা যাতে আপনি ফ্রি ইমেজ আপলোড দিবেন।তারপর আসি আরকটা জিমেইল একাউন্ট সম্পর্কে। মাশাল্লাহ, আমাদের কারো কম জিমেইল আইডি নাই।তাই বলি কি আগে এই লাখ খানেক ইমেজ হোস্টিং শেষ করেন তারপর নাহয় আরেকটা জিমেইল আইডি দিয়ে লগিন করে সেটা ডাবল করে নিবেন!!!সবশেষে এটাকে আনলিমিটেড বলা ছাড়া আর কি বলব?

আনলিমিটেড ব্যান্ডউইথঃ বিশেষণ লাগানোর প্রয়োজন নেই। এক কথায় ব্লগস্পটে নেই কোন ব্যান্ডউইথ লিমিটেশন।সো নো টেনশন ডু ফুর্তি।

এখন আসি কিভাবে ব্লগস্পটে ইমেজ আপলোড করে সেটাই লিংক পাবো?আশা করি সবারই ব্লগস্পট ব্যবহারের অভিজ্ঞতা আছে।তাই অল্প কথায় বলার চেষ্টা করছি।ইনশাল্লাহ বুঝতে সমস্যা হবেনা।
প্রথমে ব্লগে একটি New Post  খুলুন।
এখন Insert Image  আইকনে ক্লিক করে যথানিয়মে কম্পিউটার থেকে ইমেজ আপলোড করুন।
এখন  আপনি Compose Mode এ আছেন। তাই ইমেজের লিংকটা পেতে HTML Mode  এ যান। তারপর ইমেজের লিংক দেখতে পাবেন। নিচের স্ক্রিনশটটা লক্ষ্য করুন তাহলেই সেইরাম পরিষ্কার হয়ে যাবে। আরও পরিষ্কার করি। ইমেজের লিংক সাধারনত দেখতে অনেকটা এরকম হবেঃ https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEi51e8oF6Q7daq1BYWDxZSI9gDY28z_C1nDtz17q1clLIOHlfdjnV4_YrLI25Ip6LnxpyxPQliR3DqslGKHr8qZGHWsmGRVnf6EbOyeJOwhGgOY_kfRkRlABO5DE0-WWC4eNsUX-0kzYHli/s1600/Bliss-Windows-XP.png
অনলাইনে ইমেজ আপলোড দেয়ার সেরা ফ্রি সাইট !!! (রিভিউ)

এইতো হয়ে গেল ফ্রি ইমেজ হোস্টিং।ইমেজ লিংক এখন অনলাইনে যেকোথাও ব্যবহার করতে পারেন। যেমন লক্ষ্য করে থাকবেন বাংলাদেশী মিউজিক ডাউনলোড সাইটগুলোতে ইমেজগুলো নিজেদের হোস্টিং এ আপলোড না দিয়ে বিভিন্ন এরকম আপলোডিং সাইটে আপলোড করেন। কারণ তো বুঝে গেছেন নাকি? না বুঝলে আবারো বলি।ওই যে নিজের হোস্টিং এ আপলোড দিলেই তো পকেটের পয়সা যাবে তাই আর কি। হাহাহা..।



1 মন্তব্য(গুলি)

ইতিহাসের সর্বকালের সেরা ১০টি প্রেমের কাহিনী

প্রেম মানে না জাতি ধর্ম, প্রেম মানে না সমাজ,তাই প্রেমের টানে ইতিহাসের শুরু থেকেই পৃথিবীতে ঘটেছে অবিস্মরনীয় সব ঘটনা।প্রেমের টানে সিংহাসন ছেড়ে পথিক হয়ে গেছেন কেউ কেউ, আবার প্রেমের টানেই কেউবা আবার আপন করে নিয়েছেন পৃথিবীর সব দুঃখ-গাঁথা।আসুন আজ জানি ইতিহাসের সর্বকালের সেরা ১০টি প্রেমের কাহিনী-প্রেম মানে না জাতি ধর্ম, প্রেম মানে না সমাজ,তাই প্রেমের টানে ইতিহাসের শুরু থেকেই পৃথিবীতে ঘটেছে অবিস্মরনীয় সব ঘটনা।প্রেমের টানে সিংহাসন ছেড়ে পথিক হয়ে গেছেন কেউ কেউ, আবার প্রেমের টানেই কেউবা আবার আপন করে নিয়েছেন পৃথিবীর সব দুঃখ-গাঁথা।আসুন আজ জানি ইতিহাসের সর্বকালের সেরা ১০টি প্রেমের কাহিনী-
১।স্কারলেট ও’হারা অ্যান্ড রেথ বাটলারঃ
বলা হয়ে থাকে বিখ্যাত লেখক Margaret Mitchell এর কালজয়ী ক্লাসিক “Gone with the Wind,”হল ভালোবাসা বাসি মানুষের জন্য এক বাইবেল! সিভিল ওয়ারের পটভূমি নিয়ে, এবং স্কারলেট-বাটলারের বাঁধন হারা-উন্মাতাল প্রেম, মানসিক টানাপোড়ন, চাওয়া- পাওয়ার হিসেব, দেশের অস্থির সময়—এই সব কিছু মিলিয়েই এটি হয়ে উঠেছে অমর এক সাহিত্য কর্ম।উচ্চাকাঙ্ক্ষী স্কারলেট কখনোই কারও বাঁধনে নিজেকে বাঁধতে নারাজ ছিল। কিন্তু বাটলারের উন্মত্ত প্রেমকে সে কখনোই উপেক্ষা করতে পারেনি। সুখী জীবনের চিন্তায় বিভোর স্কারলেটের সুখ বেশীদিন স্থায়ী হয়নি। তাঁর মনস্তান্তিক দ্বন্দ্ব রয়েই গেল। আর তাইতো শেষে স্কারলেট বলেছিল, “Tomorrow is another day!”

২।পাউলো অ্যান্ড ফ্রান্সেসকাঃ
সত্য কাহিনী অবলম্বনে এই চরিত্র দুটি নেয়া হয়েছে বিশ্ব বিখ্যাত লেখক Dante-এর অমর সাহিত্য কর্ম হল “Divine Comedy” থেকে। ফ্রান্সেসকার স্বামী মালাটেস্তা ছিলেন একজন ভয়ানক অপরাধী। তাঁর ছোট ভাই পাউলোর সাথে মিলে ফ্রান্সেসকা Dante এর বই পড়ে সময় কাটাতেন।পরবর্তীতে দুজনের মধ্যে প্রেম জন্মে নেয়। ঘটনা জানাজানি হবার পর খুব স্বাভাবিক ভাবেই ফ্রান্সেসকার স্বামী দুজনকেই হত্যা করে।

৩।ওডিসিয়াস অ্যান্ড পেনেলোপঃ
গ্রীক অন্যান্য প্রেমের গল্পের মতোই, এই জুটির প্রেমমেও ছিল, ত্যাগ আর বিসর্জন।প্রেমের ক্ষেত্রে গ্রীক পুরাণের বেশীর ভাগ কাহিনীরই মূলমন্ত্র হল, “Tragedy and sacrifice.” জুটি তাঁদের মিলনের জন্য অপেক্ষা করেছিল দীর্ঘ ২০ বছর! তাঁদের বিয়ের কিছু পরেই ওডিসিয়াসকে যুদ্ধে চলে যেতে হয়েছিল। কিন্তু স্বামীর প্রত্যাবর্তননের আশায় আশায় পেনেলোপ তাঁর জন্য অপেক্ষা করেছিল ২০ বছর।এরমধ্যে তিনি ১০৮ জন রাজাকে প্রত্যাখ্যান করেছিল, অপরদিকে ওডিসিয়াসও স্ত্রীর প্রতি বিশ্বস্থ ছিলেন। তিনিও অনেক দেবীর প্রেম ফিরিয়ে দিয়েছিলেন। Homer রচিত এই এপিকে তিনি প্রমাণ করেছেন, “ভালোবাসার অন্য নাম- অপেক্ষা!” তিনি বলেছেন, “remember that true love is worth waiting for!”

৪।নেপোলিয়ন অ্যান্ড জোসেপাইনঃ
মহাবীর নেপোলিয়ন ২৬ বছর বয়সে, বয়সে বড় তাঁর রাজ্যের এক ধনী মহিলা জোসেপাইনের প্রেমে পড়েন। তাঁরা দুজনেই তাঁদের সম্পর্কের বিষয়ে শ্রদ্ধাবোধ, এবং ত্যাগ বজায় রেখেছিলেন। অনেকটা রাজ্য শাসনের ভারে অনেকটা অগোচরেই ছিল এই প্রেম।যদিও তাঁরা সর্বদাই স্বীকার করতেন তাঁদের সম্পর্কের কথা। নেপোলিয়ন খুব চাইতেন জোসেপাইনের গর্ভে যেন তাঁর সন্তান হয়, কিন্তু মাতৃত্ব ধারণে অক্ষম ছিলেন জোসেপাইন। কিন্তু চিরজীবন তাঁরা তাঁদের প্রতি ভালোবাসা ধরে রেখেছিলেন।

৫।অরফিয়াস অ্যান্ড ইরিডাইসঃ
এটিও একটি গ্রীক মিথ। সাহিত্যে তাঁদের কাহিনীকে স্বীকৃত দেয়া হয়, “tale of desperate love” বলে। গ্রীক পুরাণ মতে, স্বর্গের এক বিবাহিত পরী ইরিডাইসের প্রেমে পড়েন হারপুন নামক এক বাদ্যবাজক অরফিয়াস। কিন্তু দেবতা এরিসটেইয়াসের সাথে এই দুর্ঘটনায় অরফিয়াস, ইরিডাইসকে হারিয়ে ফেলে। তাঁকে তুলে নিয়ে যাওয়াহয় পাতালপুরীতে।কিন্তু অরফিয়াস তাঁর জাদুকরীএক বাদ্য মূর্ছনায় হারপুন বাজিয়ে দেব- দেবীর মন জয় করে ফেলে। তিনি তাঁর রাজ্য ফেলে ক্রমাগত হারপুন বাজিয়ে তাঁর ভালোবাসা ইরিডাইসের জন্য নানা জায়গায় অপেক্ষা করেছেন। অবশেষে সঙ্গীত দেবতা হেডস ও পারসিফোনের ক্ষমায় অরফিয়াস পাতালপুরীতে জান ইরিডাইসকে উদ্ধার করতে। কিন্তু শর্ত থাকে যে, অরফিয়াস পৃথিবীতে অবতরণের আগে ইরিডাইসকে পিছন ফিরে দেখতে পারবেন না।কিন্তু অরফিয়াস অতি আবেগে আর উৎকণ্ঠায় দেবতাদের শর্তের কথা ভুলে যায়,এবং ইরিডাইসকে দেখতে থাকে। ফলাফল, চিরতরের জন্য ইরিডাইসকে হারিয়ে ফেলে। বলা হয়ে থাকে,এই যে প্রেম কিংবা বিরহে সঙ্গীত ও মিউজিক অনেক বড় ভুমিকা থাকে,সেটা নাকি অরফিয়াস আর ইরিডাইসের প্রেমকাহিনী থেকেই অনুপ্রাণিত হওয়া।

৬ ।প্যারিস অ্যান্ড হেলেনঃ
গ্রীক পুরাণের ফ্যাক্ট এবং ফিকশনের অপূর্ব এক সংমিশ্রণ হল, গ্রীকলেখক কালজয়ী হোমারের জগতবিখ্যাত এপিক “ইলিয়াড।”নাম করা সেই যুদ্ধের নাম হল, “Trojan War!”যে যুদ্ধে ধ্বংস হয়েছিল পুরো একটা শহর- ট্রয়!ইতিহাসে যা “war for Helen”কিংবা “Helen of troy” নামে বিখ্যাত। গ্রীক পুরাণ অনুযায়ী অনন্য এই সুন্দরী হেলেন ছিলেন,ট্রয় নগরীর পার্শ্ববর্তী, স্পার্টার রাজা মেনেলাসের স্ত্রী।ট্রয়ের ছোট রাজকুমার প্যারিস তাঁকে চুরি করে তাঁর রাজ্যে নিয়ে এসেছিলেন। এতেই বেঁধে গেল ১২ বছর ধরে চলা এক ঐতিহাসিক যুদ্ধ।স্পার্টার পক্ষে এই যুদ্ধে নেতৃত্ব দেন রাজা এগামেমনন। এমনকি এই যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন গ্রীক দেব ও দেবীরা!ট্রয় রাজকুমার হেক্টর, প্যারিস, দেবতা অ্যাকিলিস, স্পার্টার রাজা মেনেলাস সহ অনেকেই নিহত হন।প্রেমের জন্য এত রক্তপাত আর ধ্বংস পৃথিবীর ইতিহাসে আর নেই।

৭ ।ট্রিস্টান অ্যান্ড অ্যাইসোলেইডঃ
অনন্য এই প্রেমের কথা আমরা জানতে পারি, মধ্য ইংরেজিয় শাসন আমলে।আয়ারল্যান্ডের রাজকুমারী ছিলেন অ্যাইসোলেইড, তিনি ছিলেন ক্রনওয়ালের রাজা মার্কের বাগদত্তা।তিনি রাজকুমারী অ্যাইসোলেইডকে নিজ রাজ্য ক্রনওয়ালে ফিরিয়ে আনার জন্য দায়িত্ব দিয়েছিলেন তাঁর ভাইয়ের ছেলে ট্রিস্টানকে। কিন্তু সেই ভ্রমণে ট্রিস্টান অ্যান্ড অ্যাইসোলেইড একে অপরের প্রেমে পড়ে যান। যদিও শেষ পর্যন্ত অ্যাইসোলেইড রাজা মার্ককেই বিয়ে করতে বাধ্য হন।কিন্তু তাঁদের প্রেমের কথা রাজ্যে গোপন থাকে না। রাজা মার্ক তাঁদের দুজনকেই মাফ করে দেন,এবং বিনিমিয়ে ট্রিস্টানকে রাজ্য ছেড়ে যেতে বাধ্য করেন। পরে ট্রিস্টান, অ্যাইসোলেইডের সাথে নামের মিল থাকার কারণে ইসেউল্ট নামক এক রমণীকে বিয়ে করেন। কিন্তু, তাঁর আত্মার পুরোটা জুড়ে ছিল অ্যাইসোলেইডের প্রতি প্রেম। এক পর্যায়ে ট্রিস্টান, অ্যাইসোলেইডের বিরহে গুরুতর অসুস্থ হয়ে যান। তিনি অ্যাইসোলেইড কে শেষবারের মতো দেখতে একটি জাহাজ পাঠান। তাঁর স্ত্রী ইসেউল্ট কে বলেছিলেন, অ্যাইসোলেইড যদি আসে, জাহাজে যেন সাদা পতাকা লাগানো হয়। কিন্তু স্ত্রী ইসেউল্ট মিথ্যে বলে, জাহাজে কালো পাতাকা লাগিয়ে রাখেন। ট্রিস্টান ভাবলেন অ্যাইসোলেইড আর আসবেন না।পরে তিনি মারা যান। পরে তাঁর শোকে অ্যাইসোলেইড, তাঁরই রাজ্যে মারা যান।

৮।ল্যাঞ্ছলট অ্যান্ড গুইনেভারাঃ
আরেকটি রাজকীয় এবং সেই সঙ্গে ট্র্যাজিক লাভ স্টোরি গুলোর মধ্যে অন্যতম হল,এই আর্থারিয়ান প্রেম কাহিনী স্যার ল্যাঞ্ছলট অ্যান্ড লেডী গুইনেভারা। ইংলিশ কিং আর্থারের স্ত্রী, রাণী গুইনেভারার প্রেমে পড়েছিলেন সেই রাজ্যের বীর একজন নাইট, স্যার ল্যাঞ্ছলট। রাজা আর্থারের অবহেলা আর অবজ্ঞার কারণে,একসময় রাণী গুইনেভারাও তাঁর প্রেমে পড়ে যায়। কিন্তু একদিন,রাজা আর্থারের অপর নাইট স্যার আগ্রাভেইন, স্যার মোড্রেড এবং একদল সৈন্য এই যুগলকে বদ্ধ কামরায় আবিষ্কার করে ফেলে। পরকীয়ার অপরাধে রাণী গুইনেভারাকে আগুনে পুড়িয়ে মারার শাস্তি ঘোষণা করা হয়।স্যার ল্যাঞ্ছলট তাঁর প্রেমিকা লেডী গুইনেভারাকে যুদ্ধ করে বাঁচিয়ে নিয়ে আসতে সক্ষম হয়, কিন্তু তাঁদের এই প্রেমের জন্য পুরো রাজ্যে বিভক্ত হয়ে পড়ে এবং অনেক মৃত্যুর জন্য তাঁরা নিজেদের দায়ী করে, নিজেদের মধ্যে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নেয়। পরবর্তীতে তাঁরা দুজনেই দুটি ভিন্ন জায়গায় ধর্মের সেবক হয়ে যান।

৯।এন্টোনি অ্যান্ড ক্লিওপার্টাঃ
অনেকের মধ্যে অন্যতম আরেকটি অমর প্রেমগাঁথার নাম, মার্ক এন্টোনি- ক্লিওপার্টা।ঐতিহাসিক এবং একই সাথে দারুণ নাটকীয় এই প্রেম হয়, অনিন্দ সুন্দরী মিসরীয় রাণী ক্লিওপার্টা আর তাঁর প্রধান সেনাপতি এন্টোনির মাঝে। শক্তিশালী এবং ঐতিহাসিক চরিত্রদুটির মাঝের এই অমর প্রেম আকর্ষণীয়ভাবে আমাদের কাছে তুলে এনেছিলেন Shakespeare তাঁর যাদুকরী লিখনির মাধ্যমে রাজকীয় ঘাত-প্রতিঘাত, জয়পরাজয় উপেক্ষা করে তাঁরা বিয়ে করেছিলেন। পরবর্তীতে রোমান দের সাথে যুদ্ধরত এন্টোনির মনোবল ভাঙার জন্য, তাঁকে যুদ্ধের ময়দানে মিথ্যে সংবাদ শুনিয়েছিলেন যে,শত্রুরা ক্লিওপার্টাকে হত্যা করেছে। তারপর এন্টোনি নিজ ছুরিতে মৃত্যুবরণ করেন,অন্যদিকে এন্টোনির মৃত্যুসংবাদ শুনে মিসরীয় রাণী ক্লিওপার্টাও নিজ ছুরিতে আত্মহত্যা করেন।Shakespeare তাঁদের জন্য বলেছিলেন, “great love demands great sacrifices!”

১০ । রোমিও অ্যান্ড জুলিয়েটঃ
“Never was a story of love nor woe that of Juliet and her Romeo.”সবাই-ই মেনে থাকেন এই জুটিই, প্রেমের ইতিহাস বা গল্পগুলোর মধ্যে সর্বাধিক প্রচারিত বা সবচেয়ে বেশী বিখ্যাত। যেন ভালোবাসার অপর নাম রমিও-জুলিয়েট। বিশ্ব বিখ্যাত ইংরেজ লেখক, William Shakespeare এর কালজয়ী ট্রাজেডি হল এই “Romeo and Juliet!”দুটি ভিন্ন পরিবারের পূর্ববর্তী রেষারেষি,বংশীয় অহংকার ভেদ করে দুজন তরুণতরুণীর প্রথম দর্শনে প্রেমে পড়া। পরবর্তী তে পরিবারের বাঁধা,ভয় দেখানো, নানা মাসসিক সংশয়- টানাপোড়ন সব উপেক্ষা করে নানা নাটকীয়তার মাঝে তাদের বিয়ে করা। এবং সবশেষে, তথ্যগত ভুলবোঝা বুঝি জনিত কারণে বিষপানে দুজনের মৃত্যু!!সব মিলিয়েই, রোমিও- জুলিয়েট কাহিনী হয়ে গেছে অমর এক প্রেম গাঁথা! তাই পৃথিবীতে যখনই প্রেমের জন্য ত্যাগ-তিতিক্ষার কথা বলা হয়,সবার আগেই উঠে আসে এই যুগলের নাম! যুগে যুগে অসংখ্য নাটক,সিনেমা বানানো হয়েছে এই “timeless love” নিয়ে





2 মন্তব্য(গুলি)

আপনি যদি হন একজন বিকাশ অথবা মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবসায়ী তবে খাতা কলম বাদ দিয়ে সফটওয়্যার দিয়ে চালান আপনার ব্যবসা (ফুল ভার্সন ফুল ফ্রী)


আসসালামু ওয়ালাইকুম, আশা করি সবাই ভালো আছেন।বিকাশ ব্যবসা সাধারণত খাতায় হিসেব রাখা হয়। এতে অনেক সময় সমসস্যার সৃষ্টি হয়। তাদের জন্য আজ আমার এই টিউন।আপনাদের পরিচয় করিয়ে দিব একটি সফটওয়্যার এর সাথে জার মাধ্যমে এ সব কিছু থেকে মুক্তি পাবেন। আর হ্যাঁ সফটওয়্যার টি সম্পূর্ণ ফ্রী।
Software Name: Easy Wallet

এর মাধ্যমে আপনি আপনার এর মাধ্যমে আপনার বিকাশ অথবা মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবসার সকল হিসেব রাখতে পারবেন এবং প্রয়োজনে Trx Id দিয়ে Search করতে পারবেন।সেই সাথে দৈনিক,মাসিক,বার্ষিক Report তো থাকছেই।




সফটওয়্যার টি ফ্রী ডাউনলোড করতে নিচের লিঙ্ক এ প্রবেশ করুন।

Download Now

Installation Key, Screen Shot এবং User Mannual এর জন্য নিচের লিঙ্ক এ প্রবেশ করুন।

Click Here For Installation Key

3 মন্তব্য(গুলি)
 
উপরে যান